কাঁঠালের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং ক্ষতিকর দিক
কাঁঠালের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কাঁঠাল থেকে কি ক্ষতি হয় জেনে নিন ।রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করে ।হার্ট ভালো রাখে ,রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ক।কাঁঠাল আমাদের জাতীয় ফল।কাঁঠাল হলুদ বর্ণের এক ধরনের সুমিষ্ট গ্রীষ্মকালীন ফল।কাঁঠালের পুষ্টি কোণের কথা বলে শেষ করা যাবে না।কাটারবাংলাদেশের জাতীয় ফল হিসেবে সরকারিভাবে স্বীকৃতি পেয়েছেন।গ্রাম বাংলার প্রায় সর্বস্তরেই কাঠাল গাছ দেখতে পাওয়া যায়।
কাঁঠাল আকৃতিতে এবং উচ্চতায় সম্পূর্ণই আলাদএই ফলটি দেখতে সব ধরনের ফলে থেকে আকারে অনেক বড় হয়ে থাকে । এই ফল কাঁচা এবং পাকা উভয় অবস্থায় খাওয়াযায় । কাঁঠাল দক্ষিণ এশিয়া এবং পূর্ব এশিয়ার রান্নার কাজেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে । কাঁঠাল গাছ আসবাবপত্র তৈরির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে । তুলনামূলকভাবে এই ফলটি দেখতে অন্য ফলের তুলনায় একটু আলাদা হয়ে থাকে তার গায়ে কাঁটা থাকে এবং তুলনায় অনেক বড় হয়ে থাকে।
ভূমিকা
কাঁঠাল একটি পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল।এতে রয়েছে বিভিন্ন প্রকার পুষ্টি উপাদান।কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ অনেক কম থাকে।তাই এই ফল খেলে ওজন বৃদ্ধি সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। বিভিন্ন ওষুধি গুনাগুন সম্পূর্ণ ফলটির নাম হল কাঁঠাল।বিভিন্ন রোগের নিরাময় প্রতিষেধক এবং উপসমকারী হিসাবে কাঁঠাল গাছের শিকড় ব্যবহার করা হয়ে থাকে।কাঁঠাল শুধু ফল হিসাবে নয়, এটি তরকারি হিসাবে ও রান্নার কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।কাঁঠালের কোষ এর মত কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও রয়েছে।কাঁঠালের বিচিতে প্রচুর পরিমাণ সরকার আছে যা শক্তির একটি অন্যতম উৎস।কাঁঠালের খোসাতে ভিটামিন সি রয়েছে।জ্বর ও ডায়রিয়া নিরাময়ে কাঁঠালের শিকড় খুব ভালো উপকার করে থাকে কাঁঠালের যেমন উপকারিতা রয়েছে
তেমনি কাঁঠালের কিছু অপকারিতাও রয়েছে।উপকারিত.কাঁঠাল একটি পুষ্টিগুণ সমৃদ্এতেরয়েছেবিভিন্ন প্রকারপুষ্টিউপাদানযেমনক্যালসিয়াম,পটাশিয়াম,থায়ামিন,রিবোফ্লোভিন,আয়রন,সোডিয়াম,জিংক,ইত্যাদি।এছাড়াও কাঁঠালের প্রচুর পরিমাণ আমিষ শর্করা ও ভিটামিন রয়েছে।যা মানব দেহের জন্য খুব উপকারী একটি ফল কাঁঠাল।কাঁঠালের চর্বির পরিমাণ অনেক কম থাকে।
তাই এ ফল খেলে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনা খুবই কম থাকে।পটাশিয়াম এর একটি অন্যতম উৎস হচ্ছে কাঁঠাল।প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁঠালের প্রায় ৩০৩ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে।একটি উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে থাকে।তাই কাঁঠাল খেলে উচ্চ রক্তচাপের সম্ভাবনা কমে যায়।
এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ থাকে।তাই ফল খেলে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনা খুবই কম থাকে।
ভিটামিন সি এর অন্যতম উৎস হলো কাঠাল।ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দাঁতের মাড়িকে শক্তিশালী করে তোল।
ভিটামিন সি এর অন্যতম উৎস হলো কাঠাল।ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দাঁতের মাড়িকে শক্তিশালী করে তোল।
- কাঁঠাল বদহজম রোধ করতে সহায়তা করে।
- শারীরিক দুর্বলতা এবং মানসিক দুশ্চিন্তা কমানোর ক্ষেত্রেও কাঁঠাল বেশ কার্যকারী।
- হাঁপানি উপশম করার ক্ষেত্রে কাঁঠাল গাছের শিকড় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- জ্বর এবং ডায়রিয়া নির্ময়ে ক্ষেত্রেও কাঁঠালের শিকড় খুবই কার্যকারী।
- কাঁঠালে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম। এ ম্যাগনেসিয়াম হাড়ের গঠন ও হার শক্তিশালী করনে ভূমিকা পালন করে।
- কাঁঠালে আছে ভিটামিন বি ৬।এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
- এই ফলে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম হাড়ের জন্য উপকারী। এটি রক্ত সংকোচন প্রক্রিয়া সমাধানের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- কাঁঠালের খনিজ উপাদান ম্যাঙ্গানিজ রয়েছে। এই ম্যাঙ্গানিজ রক্তের শর্করা বা চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
- গর্ভবতী মহিলারা কাঁঠাল খেলে তার স্বাস্থ্য স্বাভাবিক এবং সুস্থ থাকে। তাছাড়া গর্ভের সন্তানের স্বাভাবিক বৃদ্ধি হয়।
- এছাড়াও এটি সর্দি- কাশি সংক্রমণ থেকে আমাদেরকে রক্ষা করে।
- এই ফলটি আজ জাতীয় খাবার তাই এটি কষ্টকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য কর
কাঁচা কাঁঠালের উপকারিতা
কাঁঠাল একটি পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল।এতে রয়েছে বিভিন্ন প্রকার পুষ্টি উপাদান যেমনক্যালসিয়াম,পটাশিয়াম,থায়ামিন,রিবোফ্লোভিন,আয়রন,সোডিয়াম,জিংক,ইত্যাদি।এছাড়াও কাঁঠালের প্রচুর পরিমাণ আমিষ শর্করা ও ভিটামিন রয়েছে।যা মানব দেহের জন্য খুব উপকারী একটি ফল কাঁঠাল।কাঁঠালের চর্বির পরিমাণ অনেক কম থাকে।তাই এ ফল খেলে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনা খুবই কম থাকে।পটাশিয়াম এর একটি অন্যতম উৎস হচ্ছে কাঁঠাল।প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁঠালের প্রায় ৩০৩ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে।একটি উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে থাকে।তাই কাঁঠাল খেলে উচ্চ রক্তচাপের সম্ভাবনা কমে যায়।
এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ থাকে।
এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ থাকে।
তাই ফল খেলে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনা খুবই কম থাকে.ভিটামিন সি এর অন্যতম উৎস হলো কাঠাল।ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দাঁতের মাড়িকে শক্তিশালী করে তোল।
- কাঁঠাল বদহজম রোধ করতে সহায়তা করে।
- শারীরিক দুর্বলতা এবং মানসিক দুশ্চিন্তা কমানোর ক্ষেত্রেও কাঁঠাল বেশ কার্যকারী।
- হাঁপানি উপশম করার ক্ষেত্রে কাঁঠাল গাছের শিকড় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- জ্বর এবং ডায়রিয়া নির্ময়ে ক্ষেত্রেও কাঁঠালের শিকড় খুবই কার্যকারী।
- কাঁঠালে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম। এ ম্যাগনেসিয়াম হাড়ের গঠন ও হার শক্তিশালী করনে ভূমিকা পালন করে।
- কাঁঠালে আছে ভিটামিন বি ৬।এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
- এই ফলে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম হাড়ের জন্য উপকারী। এটি রক্ত সংকোচন প্রক্রিয়া সমাধানের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- কাঁঠালের খনিজ উপাদান ম্যাঙ্গানিজ রয়েছে। এই ম্যাঙ্গানিজ রক্তের শর্করা বা চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
- গর্ভবতী মহিলারা কাঁঠাল খেলে তার স্বাস্থ্য স্বাভাবিক এবং সুস্থ থাকে। তাছাড়া গর্ভের সন্তানের স্বাভাবিক বৃদ্ধি হয়।
- এছাড়াও এটি সর্দি- কাশি সংক্রমণ থেকে আমাদেরকে রক্ষা করে
- এই ফলটি আজ জাতীয় খাবার তাই এটি কষ্টকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
কাঁঠালের বিচির পুষ্টিগুণ
কাঁঠালের কোষ এর মত কাঁঠালের বিচির উপকারিতাও রয়েছে। কাঁঠালের বিচি ভিটামিন বি -১ ও বি -১২ এর অন্যতম উৎস। এতে রয়েছে ভিটামিন এ ও সি। এছাড়াও রয়েছে থায়ামিন, নায়াসিন, লিগন্যান,আইসোফ্ল্যাভোন এবং স্যাপোনিনের মতো ফাইটো ক্যামিক্যাল। এগুলো মানব শরীরের জন্য খুব উপকারী।প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে-
- খাদ্য শক্তি —---------------------------- ৯৮ ক্যালরি।
- কার্বোহাইড্রেট —---------------------- ৩৮.৪ গ্রাম।
- প্রোটিন —------------------------------- ৬.৬ গ্রাম।
- ফাইবার —------------------------------- ১.৫ গ্রাম।
- চর্বি —--------------------------------------- ০.৪ গ্রাম।
- ক্যালসিয়াম —--------------------------------------- ০.০৫ - ০.৫৫ মিলিগ্রাম।
- ফসফরাস —----------------------------------------- ০.১৩ - ০.২৩ মিলিগ্রাম
- আয়রনব —----------------------------------------- ১.২ মিলিগ্রাম
- সোডিয়াম —------------------------------------------ ২ মিলিগ্রাম
- পটাশিয়াম —----------------------------------------- ৪.০৭ মিলিগ্রাম।
কাঁঠালের বিচির অপকারিতা
কাঁঠালের বিচিতে প্রচুর পরিমাণ সরকার আছে যা শক্তির একটি অন্যতম উৎস।ভিত্তিতে প্রোটিন আছে। এই প্রোটিন মাংস পেশী গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এতে ফাইবার ও কমপ্লেক্স কার্বোহাইডেট থাকার কারণে এটি ওজন বৃদ্ধি ছাড়াও অনেক এলার্জি
জোগাতে পারে।যেসব মানুষ মাছ মাংস বেশি খায় না তাদের জন্য আমি সে চাহিদা মেটাতে কাঁঠাল বিচি উৎকৃষ্টমানেরখাবারএকটি বিশেষ উপাদান বিদ্যমান। এটি এইড রোগে আক্রান্ত রোগীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।কাঁঠালের বিচি খেলে চুলের গোড়া মজবুত
করে, চুলের আগা ফাটা সমস্যা রোধ করে ও চুল পড়া রোধ করতে সাহায্য করে।
কাঁঠালের বিচিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলো ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়াও সময় নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে।
কাঁচা কাঁঠালের উপকারিতা
কাঁঠার খোসাতে ভিটামিন সি রয়েছে। এছাড়া এতে প্রচুর পরিমাণ এন্টি- অক্সিডেন্ট জাতীয় উপাদান পাওয়া যায়। এটি দিয়ে তৈরি করা যায় জেলি। কাঁঠাল এর খোসা দিয়ে তৈরি জেলিতে ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম থাকে। এই খনিজ উপাদান লেগুলো শরীরে সোডিয়ামের প্রভাব নিয়ন্ত্রণ রাখে। তাই রক্তচাপ ও হিতসম্পাদন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়া কাঁঠালের খোসা জেলিতে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন। এটি সেল ড্রামেজ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে থাকে।
রান্নায় কাঁচা কাঁঠালের ব্যবহার।
কাঁঠাল শুধু ফল হিসাবে নয় এটি তরকারি হিসাবেও রান্নার কাজে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন ধরনের মসলা দিয়ে তরকারি হিসেবে একে রান্না করে খাওয়ার উপযোগী করা হয়। প্রথমে অবশ্যই কাঁঠালের ত্বক হতে খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে অবশ্যই কাঁঠালের মাংস কেটে নিতে হ… তারপর হচ্ছে অংশ অর্থাৎ কাঁঠালের অথবা পোস্ট গুলো সংগ্রহ করতে হবে। এরপর সাধারণ তরকারির মতই রান্না করতে হবে। এছাড়াও অনেক সবজি রান্নার ক্ষেত্রেও কাটার ব্যবহার হয়ে থাকে। কাঁঠালের তরকারি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে কাঁঠাল কাঁচাল খাওয়া যায় আবার পাকলেও খাওয়া যায়।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url