আমলকি খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা ও অপকারিতা


 কাঁচা আমলকি ছোট ছোট টুকরো করে অল্প গরম পানিতে মিশে কিছুক্ষণ রেখে দিনআমলকি মিশ্রিত পানি সকালে খালি পেটে পান ক্রুন।এতে অনেক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেবে।প্রতিদিন সকালে আমলকি জুস খাওয়া ।আলসার প্রতিরোধে কাজ করে।আমলকি শরীরে বিষাক্ত পদার্থবিদ করতে সাহায্য করে এবং ওজন কমায়।রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আমলকির দ্রুত কাজ করে।আমলকির গুঁড়ো মধু দিয়ে প্রতিদিন খেলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায় শুধু ভিটামিন সি এর উৎসই নয় লোকের গুণ অনেক।

খাওয়ার আগে জেনে রাখুন আমলকি কে উপকারী বদ্ধ বলা হয়।কাচা চিবিয়ে খাওয়া বা রস করেখাওয়া উপকার পাবে দুই পদ্ধতিতে।তবে আমলকি সিদ্ধ করে খেলে এর ভিটামিন সি অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়।দীর্ঘমেয়াদি সর্দি-কাশি গলা ব্যথা জ্বরের সমস্যা অর্থ হিসেবে আমলকি সমান কার্যকর।হজম ক্ষমতা ভালো রাখার জন্য আমলকির ওপর ভরসা করে অনেকেই।তবে প্রয়োজনের অতিরিক্ত আমলকি খেলে বদ হজম ডায়রিয়া প্রেক্ষাপট ব্যথা এবং গ্যাস্ট্রিকের কারণ হয়ে উঠতে পারে এই ফল

 ভূমিকা

একজন বয়স্ক লোকের প্রতিদিন ৩০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি দরকার।দিনে দুটো আমলকি খেলে এই পরিমাণ ভিটামিন সি পাওয়া যায়।কাঁচা আমলকি ছোট ছোট টুকরো করে অল্প গরম পানিতে মিশিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন।আমলকির  মিশ্রিত পানি সকালে খালি পেটে পান করুন।শুকনো আমলকিতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি পাওয়া যায় যার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।যেমন হজম প্রক্রিয়া ঠিক থাকে।দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পায় ইত্যাদি।

রোজ দুপুরে ও রাতে খাবার পর এক টুকরো আমলকি খেলে বদহজমে এর কোনই আশঙ্কা থাকে না।আমলকি তেলের ব্যবহার করলে মাথার চুল অনেক সুন্দর হয়।তেল হাতে নিয়ে মাথায় তালু এবং চুলের গোড়ায় ভাবে মালিশ করুন।নিয়মিত এভাবে ব্যবহার করলে চুলের ফলি কল মজবুত হবে এবং চুল অনেক লম্বা ও সিল্কি হবে।আমলকির যেমন ভালো দিক আছে তেমনি ক্ষতিকর দিকও আছে।

হজম ক্ষমতা ভালো রাখার জন্য আমলকির ওপর ভরসা করেন অনেকেই।তবে প্রয়োজনে অতিরিক্ত আমলকি খেলে বদহজম, ডায়রিয়্‌ পেট ফাঁপা, পেটব্যথ্‌ এবং গ্যাস্টিকের কারণ হয়ে উঠতে পারে এই ফল।আমলকি মধ্যে ভিটামিন মিনারেল ও এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে।আমলকিতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে যা চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।চুলকে ঘন ও লম্বা করে এবং মজবুত করে তুলতে আপনি আমরা কি তেল ব্যবহারকরতে পারেন।

প্রতিদিন কয়টা আমলকি খাওয়া উচিত


একজন বয়স্ক লোকের প্রতিদিন ৩০ মিনিট গ্রাম ভিটামিন সি দরকা। দিনে দুটো আমলকি খেলে এই পরিমাণ ভিটামিন সি পাওয়া যায। আমলকি খেলে মুখে রুচি বাড়। ফল ও পাতা দুটোই ওষুধ রুপের ব্যবহার করা হয।বীজ দিয়ে আমলকির বংশ বিস্তার হয়।বর্ষাকালে চারা লাগানোর উপযুক্ত সময়।আমলকিতে প্রচুর পরিমাণ কি থাকায় একে ভিটামিন সি এর রাজা বলা হয়।লেবু চাটে অন্যান্য কোন ফলে এত ভিটামিন সি নেই।

পুষ্টিবিজ্ঞানীদের মতে আমলকিতে পেয়ারার চেয়েও ৩গুণ বেশি ও কাগজি লেবুর চেয়েও ১০ গুন বেশি ভিটামিন সি রয়েছে।আমলকিতে কমলার চেয়েও ১৫ থেকে ২০গুণ বেশি আপেলের চেয়েও ১২০ গুণ বেশি আমের চেয়েও ২৪ গুণ এবং কলার চেয়েও ৬০ গুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে।রোজ সকালে খালি পেটে এক টুকরো আমলকি খান।তাতে রোগমুক্ত থাকবে শরীর।

সর্দি কাশি তো দূরে থাক এমন কি ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে আমলকি।প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকায় আমলকি শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।আমলকি খাওয়ার নিয়ম অনেক।আমলকি গুণের কথা বলে শেষ করা যাবেনা কি অনেক ভিটামিন রয়েছে আমলকি নিয়মিত পরিমাণমতো খেলে শরীরে অনেক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় বাড়বে।

কাঁচা আমলকি খাওয়ার উপকারিতা

কাঁচা আমলকি ছোট ছোট টুকরো করে অল্প গরম পানিতে মিশিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন।আমলকি মিশ্রিত পানি সকালে খালি পেটে পান করুন।পরে আমলকি টুকরো গুলো খেয়ে ফেলুন।এতে অনেক উপকৃত হবে অনেক রোদ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।আমলকি ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেবে। গ্রাম বাংলা বহু প্রচলিত ফল  আমলকি।এই আমলকির উপকারিতা কতখানি রয়েছে তা আপনাদের ভাবনার অতীত।

চুলের জন্য আমলকির উপকারিতা ত্বকের জন্য আমলকির উপকারিতা রয়েছে বহুগুণ।আমলকির উপকারিতা ও অপকারিতা দুই রয়েছে।আমলকি চেনে না আমাদের দেশে এমন মানুষ কমই আছে।আমলকি আয়ুর্বেদিক ঔষধ বানাতে কাজে লাগে।আমলকি গুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না ভিটামিন অনেক।

শুকনো আমলকি খাওয়ার নিয়ম

আমলকি এমন এক ধরনের পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।এটি ঠাণ্ডা সর্দি এবং কাশি সহ বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস সংক্রমনে হাত থেকে দেহকে রক্ষা করে।সাধারণত চুলও তোকে সৌন্দর্য বাড়াতেও আমরা কি ব্যবহার করা হলেও এর আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে।অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন আমলকি রথের শুকিয়ে নিলে নিয়ে খেলে তা অনেক রোগের ঝুঁকি কমায়।চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক শুকনো আমলকি খাওয়ার উপকারিতা।

আমলকি কোন সুপার ফুডের থেকেও কম নয়।এতে এমন অনেক ধরনের পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় যা আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী।শুকনো আমলকিতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি পাওয়া যায় যার মাধ্যমে সংক্রমণ প্রতিরোধ করা হয়।করোনা ভাইরাসে মহামারী সময় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর ওপর অনেক জোর দেওয়া হয়েছিলএছাড়া। ঋতু পরিবর্তনের সময় এটি রোগের হাত থেকে শরীরকে রক্ষা করে।সেক্ষেত্রে এখন যেহেতু বর্ষাকাল তাই শরীরের রোগ প্রতিরোধ

ক্ষমতা বাড়াতে এটি খেয়ে দেখতে পারে।যেহেতু অনেক সময় আমাদের পেটে বদহজম হয়ে থাকে বা পেট ব্যথা হয়ে থাকে আমরা আমলকি রোদে শুকিয়ে রেখে খেতে পারি তা থেকে আমরা অনেক  উপকৃত হতে পার।অনেক সময় আমাদের দাঁত ও মুখ সঠিকভাবে পরিষ্কার না হওয়ার কারণে দুর্গন্ধ বের হতে পারে।আমাদের সাথে যারা কথা বলেন তাদের সমস্যা হয় দুর্গন্ধের কারণ।সেক্ষেত্রে শুকনো আমলকি চিবিয়ে খেতে পারেন কারণ একটি ন্যাচারাল মাউথ ফ্রেশনা হিসেবে কাজ কর।

 রাতে আমলকি খেলে কি হয়

রোজ দুপুরে ওড়াতে খাবার পর এক টুকরো আমলকি খেলে পথ হজমের কোন আশঙ্কা থাকে না।শুকনো আমলকি ফল আদা জন্য করে সেই আধা গুঁড়ো আমলকি এক গ্লাস জলে খানিকক্ষণ ভিজিয়ে খেলে পেট খারাপের সমস্যা কমে যায়।যেকোনো কিছুই অত্যাধিক খাওয়ার ক্ষতিকর হতে পারে এবং আমলকির ক্ষেত্রেও তাই।সেজন্য এটি খাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ তবে সঠিক পরিমাণে এবং সম্ভবত হলে ডাক্তার বা ডায়েটিশিয়ানের পরামর্শ ছাড়া অতিরিক্ত খাওয়া এড়িয়ে চলুন।আমলকি খাওয়া খুব উপকারী বলে মনে করা হয়।

তবে আমরা অনেকেই জানি না যে আমলকির অনেক অপকারিতা রয়েছে।এটি অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে শরীরের বড় ক্ষতিও হতে পারে।আমলকি প্রকৃতভাবে এসিডিট এবং তাই এটি খেলে পেট সংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে।বিশেষ করে খালি পেটে একটি খেলে আপনার এসিডিটির সমস্যা হবে।আচ্ছা আপনার শরীরের জন্য অনেক কষ্টদায়ক।এমনকি আপনাকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে পারে।

 চুলের জন্য আমলকির উপকারিতা

আমলকি তেলের ব্যবহার তেল হাতে নিয়ে  মাথার তালু এবং চুলের গোড়ায় ভালোভাবে মালিশ করুন।নিয়মিত ভাবে ব্যবহার করলে চুলের ফলি কল মজবুত হবে সেই সঙ্গে কমে আসবে চুল পড়ার পরিমাণ।এভাবে তেল মালিশ করলে স্ক্রাব পেয়ে রক্ত চলাচল ভালো হয় যে কারণে চুলের বৃদ্ধি ভালো হয়।বর্ষাকালে আমাদের চুল বেশি পরে।এ সময় আমাদের চুল স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি ঝরে যায়।

তাই বর্ষাকাল আসার আগেই চুলের বাড়তি যত্ন নেওয়ার শুরু করতে হবে।এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে ছোট্ট একটি ঘর।নাম তার আমলকি আমলকি দিয়ে চুলের যত্ন নিলে খুব সহজেই পাবেন সুস্থ ও প্রাণবন্ত চুল আমলকিতে থাকে অনেক ভিটামিন সি ও মিনারেল এর মত জরুরি পুষ্টি উপাদান।এসব উপাদান চুলের ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে কাজ করে।যে কারণে তার চুল মজবুত রাখার পাশাপাশি লম্বাও করে।

আমলকিতে থাকে.৮১.২শতাংশ ময়েশ্চা।সেকারণের অক্ষর শুষ্ক চুলের জন্য এটি বিশেষ কার্যকারী।আমলক।থেতো করে রস বের করে নিতে হবে।এরপর সে রস চুলের গোড়ায় লাগালে কোলাজেনের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে।সেই সঙ্গে চুল লম্বা হবে দ্রুত।আমলকির রস লাগানোর পর অপেক্ষা করুন মিনিট বিশেক।এরপর শ্যাম্পু করে নিন।নিয়মিত এভাবে ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।

আমলকির ক্ষতিকর দিক

হজম ক্ষমতা ভালো রাখার জন্য আমলকির ওপর ভরসা করে অনেকে।তবে প্রয়োজনের অতিরিক্ত আমলকি খেলে  বদ হজম, ডায়রিয়্‌  পেট ফাপা,পেট ব্যথা এবং গ্যাস্টিকের কারণ হয়ে উঠতে পারে এই ফল।তাই জেনে নিন আমলকি বেশি খেলে কি কি সমস্যা হতে পারে সেই সম্পর্কে বিস্তারি। আমলকিতে প্রচুর পরিমাণ অক্সালেট রয়েছে। অক্সালেট কিডনিতে পাথর তৈরি করে।তাই আমলকী বেশি  না খাওয়াই ভালো। রক্তের শর্করার পরিমাণ বা ব্লাড সুগার লেভেল বেড়ে যাওয়ায় যেমন খারাপ তেমন।

মাত্রাতিক রক্ত কমে যাওয়ায় কিন্তু বিপদজনক।রক্তের শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমলকি জরি মেলা ভার।ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী এই ফল।তবে রোজ অত্যাধিক আমল কি খেলে রক্তের সরকার মাত্রা অনেকটা কমে যেতে পারে।যাকে চিকিৎসার পরিভাষায় বলে হাইপগ্লাইসেমিয়া।খেতে কিন্তু শরীরের ক্ষতি হয়। তাই বেশি আমলকি খাওয়া উচিত নয়।যাদের হাই ব্লাড প্রেসার বা রক্ত চাপের মাত্রা বেশি তাদের আমলকি না খাওয়াই ভালো।

কারণ এই ফল বেশি খেলে রক্তচাপের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।এই ঝুঁকি কমাতে আমলকি থেকে উচ্চ রক্তচাপের রোগী দূরে থাকুন বিশেষজ্ঞদের মতে প্রতিদি.১-২ একটি কাঁচা আমলকি খাওয়া যেতে পারে।এতে আমাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি এবং ফাইবার সরবরাহ হবে। এর চাইতে বেশি না খাওয়াই ভালো যেটা আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

 আমলকি তেলের উপকারিতা

 মলকির মধ্যে ভিটামিন মিনারেল রয়েছে। আমলকিতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে, যা চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।চুলকে ঘন ও লম্বা করতে এবং মজবুত করে তুলতে আপনি আমলকি তেল ব্যবহার করতে পারেন।প্রাচীনকাল থেকে চুলের যত্নে আমরা কি তেলের ব্যবহার হয়ে আসছে।চুলে তো হাজারো সমস্যা।প্রতিটি সমস্যার সমাধানে আলাদা আলাদা টোটকাও রয়েছে।

কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন আমলকির তেল ব্যবহারে চুলের এমন অনেক সমস্যা মিটে যেতে পারে।আমলকিতে রয়েছে ট্যানিন এবং ক্যালসিয়াম।তা অতিরিক্ত চাপ থেকে চুলের ক্ষতি  রুখে দিতে পারে।তাই চুল ঝরে পড়া অনেকটাই কমে যায়।আমলকির তেল কয়েক দিন নিয়মিত মাথায় মাখলে চুল ঝরে পড়া অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।বিশেষ করে হরমোনের মাত্রা কম বেশি হলে যে ধরনের

চুল পড়ে তা প্রতিরোধ করতে পারে আমলকি।বর্ষাকালে মাথায় খুশকির সমস্যা বেড়ে যায়।কারণ মাথার ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে পড়ে আমলকিতে রয়েছে কোলাজেন।যা চুলের থলি ফলে পুষ্টি যোগায়।মাথা ত্বকের আদ্রতাবজায় থাআকে।অতিরিক্ত রুক্ষ এবং পাকা চুলের জন্য আমলকির তেল বিশেষভাবে উপকারী।

লেখক এর মন্তব্য

আমলকি মানুষের দেহের জন্য অনেক উপকারী ত্বক চুল দাঁত সবকিছুর জন্যই অনেক উপকারী। তাই আমলকি ব্যবহারের সবাই অভ্যস্ত হবেন আর আমার এই আর্টিকেলটি জেপি তাদের এতটুকুও ভালো লেগেছে থাকে তাহলে সবার সাথে শেয়ার করবেন 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url