পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে

আসসালামু আলাইকুম, পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে এবং পা ফাটার বিভিন্ন ধরনের রোগ সহ পায়ের গোড়ালি ফাটার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে অনেক জানার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু সঠিক তথ্য পান নাই আজকে আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে পায়ের গোড়ালির ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায় সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করব।

 তাই আমার এই পোস্টটি ধৈর্য সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইলো। যদি এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে পায়ের গোড়ালি ফাটার সহ বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন ইনশাল্লাহ

পায়ের গোড়ালি ফাটার কারণ ও প্রতিকার  

শীতকাল পা ফাটার কারণ নয়? বিভিন্ন কারণে ও পা ফেটে থাকে। শীতের সময় ছাড়াও বছরের অন্যান্য সময়েও অনেকের পা ফাটে। পা না ফাটলেও গোড়ালির ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। শরীরের সবচেয়ে বেশি চাপ পড়ে পায়ের গোড়ালিতে। আর তাইতো পায়ের গোড়ালি ফেটে যায়। এছাড়াও শুষ্ক আবহাওয়াতে পায়ের গোড়ালি বাইরে থাকে। যে কারণে ও পায়ের গোড়ালি ফাটতে পারে।

 রাস্তর ধুলাবালি বা মাটির সংস্পর্শও অনেক সময় গোড়ালি ফাটে। গোড়ালি ফাটা খুব কষ্টকর। অনেক সময় রক্ত পর্যন্ত পড়ে। এর পেছনে রয়েছে সচেতন ভাবে পায়ের ত্বকের যত্নের অভাব। এই অভাব খুব সহজেই দূর করা যায়। পায়ের গোড়ালি ফাটার কারণগুলো ও প্রতিকার জেনে নিন যেমনঃ
  •  শরীরে ভিটামিন এর অভাব হলে পা ফেটে থাকে। মানব দেহে ক্যালসিয়াম, জিংক, ও আয়রনের ঘাটতি পা ফাটার অন্যতম কারণ। 
  • মানবদেহে পানিশূন্যতার কারণে পা ফাটতে দেখা যায়। পানি শূন্যতা দূর করতে প্রতিদিন ৮-১০ গ্যাস পানি পান করুন। 
  • খুব বেশি গরম পানিতে গোসল, ধুলাবালি, দীর্ঘদিন ধরে পায়ের যত্নের অভাব, অপরিছন্ন জুতা পরা, অতিরিক্ত পুষ্টির অভাব। 
  • ডায়াবেটিস রোগীদের স্নায়ুজনিত সমস্যা তৈরির ফলে পায়ের আর্দ্রতা হারিয়ে ফেলে। ফলে পা ফাটতে পারে। 
  • অল্প ফেটে গেছে এমন জায়গার চামড়াকে জোরে জোরে টেনে তোলা বা ছিঁড়ে দেওরে। 
  • অনেককে আবার পা ফাটা সমস্যা জেনেটিক ভাবে পেয়ে থাকেন। অর্থাৎ বাবা, চাচা, মা কারো এই সমস্যা থাকলে ছেলে- মেয়েরা ও বংশ পরম্পরায় পেয়ে থাকে। 
  • পা প্রতিদিন পরিষ্কার না করা, ভেসলিন বা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারের পরে তা ঠিকভাবে পরিষ্কার না করে আবার লোশন, ক্রিম বা ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা। 

শীতে পা ফাটা দূর করতে সবচেয়ে কার্যকরী উপায়  

পায়ের ত্বক রুক্ষ হয়ে গেলেই দেখা দেয় পা ফাটার সমস্যা। এ সমস্যা গরমের সময় শরীরে পানির অভাবে হয় কিন্তু শীতে এর সঙ্গে যোগ হয় ঠান্ডা বৈরী আবহাওয়াও। দ্রুত এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে মেনে চলতে পারেন কিছু ঘরোয়া উপায়। শীতকালে বাতাসের আদ্রতা কমে যায়। এ সময় প্রকৃতির নিয়মেই এর প্রভাব পড়ে ত্বকে। ত্বক হয়ে ওঠে রুক্ষ ও শুষ্ক। 

ত্বকে চুলকানির মতো সমস্যাও দেখা দেয়। যার প্রভাব পড়ে হাতেও পায়ে। শীতের রুক্ষতায় অনেকের পায়ের গোড়ালি ফাটতে শুরু হয়। অনেক সময় পায়ের ফাটা গোড়ালি দিয়ে রক্ত ঝরতেও শুরু হয়। অথচ ত্বক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একটু সচেতন হলেই এমন সমস্যা এড়ানো সম্ভব। চিকিৎসাশাস্ত্রে বলা হচ্ছে, ত্বকের গ্রন্থি থেকে তেল নিঃসরণ হয়।

যে কারণে ত্বকে প্রাকৃতিকভাবে থাকে চকচকে ভাব। কিন্তু শীতের ঠান্ডা আবহাওয়ায় ত্বক শুষ্ক হয়ে উঠলে গ্রন্থি থেকে আর তেল নিঃসরণ হয় না। যেকারণে ত্বক ফেটে যেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে ফাটতে শুরু করে পাও। চিকিৎসকেরা বলছেন, শরীরে পানির অভাব আর ঠান্ডা আবহাওয়ার জন্য পা ফাটা সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়াও পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে তা চিকিৎসকেরা জানিয়েছে।

 তাছাড়া ময়েশ্চারাইজারের অভাব, অতিরিক্ত দূষণের প্রভাবে পায়ের পায়ের গোড়ালি ফাটতে পারে। একজিমা, ডায়াবেটিস, থাইরয়েডের মত অসুখের কারণেও পা ফাটার সমস্যা দেখা দেয়। তবে যে কারণেই পা ফেটে যাওয়ার সমস্যা দেখা দিক না কেন সমাধানের উপায় কিন্তু লুকিয়ে রয়েছে ঘরোয়া উপায়েই। আসুন, একে একে তা জেনে নিই যেমনঃ
  • পা ফাটা সমস্যা দ্রুত সমাধান পেতে ভালো করে সে স্থান স্ক্রাবিং করে নিন। এর জন্য কুসুম গরম পানিতে পা ডুবিয়ে রাখুন। ত্বক নরম হতে শুরু করলে সুতির কাপড়ে সামান্য পরিমাণ চিনি নিয়ে পা ঘষতে থাকুন। এ স্ক্রাবের মাধ্যমে জমে থাকা ময়লা, ত্বকের মৃত চামড়া দূর হবে। তারপর পায়ে মধু ও অ্যালোভেরা মেশানো পোস্ট লাগিয়ে বসে থাকুন 
  • মিনিট। এবার স্বাভাবিক পানিতেই পা ধুয়ে নিয়ে আবারও কুসুম গরম পানিতে দুই ফোঁটা গোলাপ জল মিশিয়ে পা ডুবিয়ে রাখুন এক মিনিটের মতো।
  •  মহেশচা লাইজার স্ক্রাবিং হয়ে গেলে ব্যবহার করতে হবে ময়েশ্চারাইজার। এতে পা কোমল থাকবে। তবে খেয়াল রাখবেন, মহেশচারাইজার পায়ে ব্যবহার করার পর হাঁটা চলা থেকে বিরত থাকতে হবে। এতে ময়েশ্চারাইজার পায়ে বেশি সময় স্থায়ী থাকতে পারে না। যদি হাঁটা চলা করতেই হয় তবে পায়ে মজা পড়ে নিন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ময়েশচারাইজার ব্যবহারের সেরা সময় হলো রাত। তাই রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে স্ক্রাব করে পায়ে মেখে নিন ময়েশ্চারাইজার।

ময়েশ্চারাইজার হিসেবে পায়ে মারতে পারেন

  • নারিকেল তেলঃ নারিকেল তেল ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। শুষ্ক ত্বকে আদ্রতার যোগানও দেয়। একইসঙ্গে ত্বক থেকে মৃত কোষগুলো সরিয়ে ত্বককে আরও সজীব করে তোলে। পায়ের গোড়ালি ফাটা ঠেকাতে প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একটি পাত্রে দুই টেবিল চামচ নারিকেলের তেল সামান্য কুসুম গরম করে নিন। এরপর পুরো পায়ে ভালোভাবে মালিশ করুন। নিয়মিত এ উপায় মেনে চললেই শীত জুড়েপা ভালো থাকবে। 
  • পেট্রোলিয়াম জেলিঃ পেট্রোলিয়াম জেলি ত্বকের জন্য খুবই ভালো। এটি শুষ্ক ত্বকে আদ্রতা যোগায়, ত্বককে রাখে নরম। এটি ফাটা গোড়ালি সারিয়েও তোলে দ্রুত। তবে দ্রুত উপকার পেতে কুসুম গরম নারিকেল তেল ম্যাসাজের পর পেট্রোলিয়াম জেলি লাগাবেন। প্রতিদিন এই নিয়ম মেনে চললে মাত্র এক সপ্তাহেই গায়েব হয়ে যাবে পা ফাটার সমস্যা। 

পা ফাটা ঠেকাতে ঘরোয়া সমাধান  

শীত আসছে। সবাই এই সময় ত্বকের একটু বাড়তি যত্ন নিয়ে থাকেন। তবে পায়ের গোড়ালির দিকে নজর একটু কমেই থাকে। এ সময় অনেকের পায়ের গোড়ালি ফেটে যায়। যারা এ বিড়ম্বনায় পড়তে চান না, তাঁরা একটু বাড়তি যত্ন নিতে পারেন। শুষ্ক মৌসুম আর আদ্রতার ঘাটতিতে এর সমস্যা হয়। পা থাকলে পায়ের গোড়ালিতে যন্ত্রণা হতে থাকে। পা ফাটা ঠেকাতে ঘরোয়া সমাধান নিজেই করতে পারেন। পা ফাটা সারানোর উপায়গুলো জেনে নিন।যেমনঃ 
  • মোমবাতি মোমঃ মোমবাতির মোমের সঙ্গে সরিষার তেল মিশিয়ে তা ফাটা স্থানে লাগিয়ে সারা রাত রেখে দিন। এতে পা ফাটা সেরে যাবে। 
  • গ্লিসারিন ও গোলাপজলঃ গোলাপজলের সঙ্গে কিছুটা গ্লিসারিন মিশান। এই মিশ্রণ পায়েল গোড়ালিতে লাগিয়ে সারা রাত রেখে দিন। এতে পা ফাটা ও ব্যথা কমবে। 
  • তিলের তেলঃ পা ফাটা সমস্যা সমাধানে তিলের তেল দারুন কার্যকর। পায়ে তিলের তেল মাখালে পা ফাটা দূর হয়। 
  • ভ্যাসলিন ও লেবুর রসঃ ভ্যাসলেনের সঙ্গে কয়েক ফোটা লেবুর রস মিশিয়ে তা পাটা স্থানে মালিশ করুন। এতে ওই মিশ্রণ সেখানে শোষণ হয় বলে পা ফাটা দ্রুত সেরে যায়। 
  • ঘরোয়া সমাধান মধু-পানিঃ এক কাপ মধু আধা বালতি গরম পানিতে মিশিয়ে এতে ১৫ থেকে ২০ মিনিট পা ভিজিয়ে রাখুন। এতে পা ফাটা দূর হবে। 

পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায়  

শীতের সময় পায়ের চামড়া ফাটা খুবই কমন সমস্যা। বিরক্তি কর এই ফাটা পায়ের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে যা করতে হবে। ঘুমানোর আগে অবশ্যই পায়ে খানিক ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নেবেন। এবং পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে তাও জেনে নিন এতে পা নরম ও কোমল থাকবে। পা ঢাকা জুতা ব্যবহার করুন। বুট জুতো হলে আরও ভালো। এতে পাও ভালো থাকবে এবং ধুলা-ময়লাও লাগবে না। এটি শীতে পায়ের সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি।

 অনেকেই মজা পরতে চান না। অন্তত শীতে পায়ে মোজা পরার অভ্যাস তৈরি করুন।বাজারে বেশ কিছু ডিজাইন ও রঙ্গের মোজা পাওয়া যায়, পছন্দ করে কিনে নিন। প্রচুর পানি পান করুন। এতে আপনার ত্বক ভেতর থেকে সতেজ ও প্রাণবন্ত থাকবে। সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে ও পায়ে ময়েশ্চারাইজার লাগানোর আগে গরম পানিতে কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রাখুন। এছাড়াও এই শীতে মাসে মাসে অন্তত দুই দিন ঘরে পায়ের বিশেষ যত্ন নিন। 
  • প্রথমে নখে নেইলপলিশ থাকলে তুলে নিন। 
  • এবার নখগুলো পছন্দেমতো সেঁপে কেটে নিন।
  •  নখে ক্রিম লাগয়ে পাত্র গরম পানিতে শ্যাম্পু লবণ ও লেবুর রস মিশিয়ে তাতে পা ১০ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন। 
  • তোয়ালে দিয়ে পা মুছে নিন।
  • নখে ক্রিম দিয়ে কিছুক্ষণ মেসেজ করুন। সতর্কতার সাথে নখের গোড়ায় জমে থাকা ময়না পরিষ্কার করে নিন। 
  • হাতে-পায়ে ম্যাসাজের পর চালের গুড়া, চিনি,লেবুর রস মিশিয়ে স্ক্র্যাব দিয়ে ঘষে মৃত কোষ তুলে ফেলুন। 
  • তারপর বাফার দিয়ে নখের ওপর লেগে থাকা ময়লা ঘষে পরিষ্কার করুন।
  •  মুলতানি মাটির মধু এবং গোলাপ জল দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে পায়ে মেখে ১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এবার পা মুছে ময়েশ্চারাইটিং লোশন লাগিয়ে নিন।

পা ফাটা দূর করার ক্রিম এর নাম বাংলাদেশ  

আপনি কি পা ফাটা দূর করার ক্রিম এর নাম বাংলাদেশে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে জেনে নিন পা ফাটা দূর করার ক্রিমের নাম বাংলাদেশের কোনটি ভালো। চলুন জেনে নেওয়া যাক পা ফাটা দূর করার ক্রিম বাংলাদেশের কোনটি। বাজারে পা ফাটার বিভিন্ন ধরনের ক্রিম বা মলম পাওয়া যায়। তবে পা ফাটা দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে আপনি একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ দেখাতে পারেন। তবে পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে তা জানতে পারেন।

তবে বাজারে ফাটা রোগের কিছু উল্লেখযোগ্য ক্রিম পাওয়া যাই সেগুলো হলো রেমি পা ফাটা, হিল গার্ড,ইমুরিয়া ২৫, বোরোপ্লাস, ক্রেক হিল, হিমালয় ফুট কেয়ার অন্যতম।এই ক্রিম ব্যবহার করে পা কাটা দূর করতে পারেন। এগুলো সব বাংলাদেশের বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন পা ফাটা দূর করার ক্রিম বাংলাদেশ এ কোনগুলো।

সারাবছর পা ফাটা দূর করার উপায়  

শুধু শীতকাল নয়, অনেকেরই সারা বছর পায়ের গোড়ালি ফাটে। এর কারণ-গোড়ালি ত্বকের শুষ্কতা বা স্তরীভূত মরাকোষ। অনেক বেশি হাঁটাচলা, দিনের দীর্ঘসময় দাঁড়িয়ে কাজ করা, ডিহাইড্রেশন ইত্যাদি কারণেও সারা বছর পা ফাটতে পারে। দীর্ঘদিনের পা ফাট সমস্যা দূর করতে ছোট ছোট কিছু ব্যাপার লক্ষ্য রাখা জরুরি। যেমনঃ 

পা ফাটা রোধ করতে 

  • যদি খোলা স্যান্ডেল বা জুতো পরার অভ্যাস থাকে, তাহলে ১০ দিন অন্তত একবার পেডিকিওর করা উচিত। 
  • যাদের সবসময়ই পা ফাটে তারা কখনওই পা শুষ্ক রাখবেন না। প্রতিবার ভেজানোর পর ভালোভাবে মুছে পায়ের গোড়ালি ও পুরো পায়ের পাতায় ভেসলিন লাগান।
  •  প্রতিদিন স্নানের সময় পিউমিক স্টোন বা ব্রাশ দিয়ে পায়ের গোড়ালি নখ ও আঙ্গুলের ডগা পরিষ্কার করুন।কারণ মরা কোষ জমে জমে পুরু স্তর তৈরি হয়, যা্র কারণে গোড়ালি শক্ত হয়ে যায় এবং পা ফাটে।
  •  প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। পানি বা পানি জাতীয় খাবার কম খেলে ত্বকের শুষ্কতা, ঠোট বা পা ফাটা মতো সমস্যা দেখা দেয়। দৈন্দনিন পানি পানের পরিমাণ ব্যক্তিভেদে আলাদা। আপনি শরীরের জন্য রোজ ঠিক কতটা পানি খাবেন তা সুযোগ মতো ডাক্তারের কাছে থেকে জেনে নিন।

 ঘরোয়া সমাধান  

  • ভেজিটেবল অয়েলঃ অলিভ অয়েল, তিলের তেল, নারকেল তেল, সরষের তেল ও বাদামের তেল পা ফাটার সবচেয়ে সহজ সমাধান। ভালো ফলাফল পেতে রাতে ঘুমানোর আগে পা পরিষ্কার করে যেকোনো ভাজিটেবল অয়েল ম্যাসাজ করে ঘুমান। 
  • চালের গুড়াঃ আধাকাপ চালের গুড়া, এক চা চামচ মধু ও এক চা চামচ আপেল সাইডার ভিনেগার একসঙ্গে মিশিয়ে পায়ে ম্যাসাজ ক্রুন। খুব বেশি ফাটা হলে কয়েক ফোঁটা নারকেল তেল মেশাতে পারেন। 
  • লেবু রসঃ খানিকটা গরম জলে লেবুর রস দিয়ে ৮-১০ মিনিট পা ভিজিয়ে রাখুন। পিউমিক স্টোন দিয়ে ঘষে ধুয়ে ফেলুন। 

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকে আমরা শীতে ও আপনার ত্বক পাবে সোনার জেল্লা হলুদের সঙ্গে কি ব্যবহার করবেন তাই এই বিষয়ে আর্টিকেলটি লেখার চেষ্টা করেছি। আপনাকে রূপচর্চা নিয়ে চিন্তাতে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পুরোটা পড়ার অনুরোধ রইল। কারণ শীতের সময় সবাই খুব চিন্তিত থাকেন রূপচর্চার বিষয় নিয়ে কারণ শীতে ত্বক খুব শুষ্ক হয়ে যায় তাই সবাই চাই ত্বকের একটু যত্ন নিতে।

 আর এর থেকে মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে বেশি বেশী পানি পান করতে হবে। আজকের লেখা আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। এবং আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে তা কমেন্ট করে জানাবে এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url